অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী সোনার চর। সোনার চরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠতে পারে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র। এখানে রয়েছে বিস্তৃত বনভূমির পাশাপাশি সাত কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত। কুয়াকাটার ন্যায় সোনার চরের সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়েও সূর্যদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। এছাড়া সোনার চরে আছে হরিণ, বানর, শুকরসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী। সেইসাথে বিশ হাজার ছাব্বিশ হেক্টর সংরক্ষিত বনভূমি। ২০০৪ সালে বঙ্গোপসাগর তীর ঘেষে জেগে ওঠে সোনার চর। পরে পটুয়াখালী উপকূলীয় বন বিভাগ বনায়ন করে এ চরে। বনে ছাড়া হয় তিনশ’টি হরিণসহ বানর, বন্য মহিষ, শুকর ছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী। রয়েছে নানা প্রজাতির পাখ-পাখিও। ২০১১সালের ১৬ ডিসেম্বর সংরক্ষিণ এ বনভূমি বন্যপ্রাণীদের জন্য অভয়রণ্য ঘোষণা করে সরকার। বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী এ চরে এখন প্রতিদিন শত শত ভ্রমন পিপাশুরা আসেন বৈচিত্রময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস